৭ ডিসেম্বর, ২০২৩, বৃহস্পতিবার

কিশোরগঞ্জের পানিবন্দি ৩ লাখ মানুষ

Advertisement

কিশোরগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন অনেক এলাকা। এখন পর্যন্ত জেলার ১১ উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়েছে।

জেলার ১৩ উপজেলার মধ্যে বন্যাকবলিত হয়েছে ১০ উপজেলা। তার মধ্যে বেশি প্লাবিত হয়েছে- ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম ও নিকলী। তবে আংশিক প্লাবিত হয়েছে- বাজিতপুর, তাড়াইল, করিমগঞ্জ, ভৈরব, কুলিয়ারচর ও কটিয়াদী। এখন পর্যন্ত প্লাবিত হয়নি পাকুন্দিয়া, কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান বলেছেন, বুধবার ২২ জুন জেলার প্রধান নদী ধনুর পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ও কালনীর ১৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম গণমাধ্যমকে বলেন, বন্যাকবলিতদের জন্য প্রাথমিকভাবে ১৪০ মেট্রিক টন চাল, ২ হাজার ৪০০ শুকনো খাবারের প্যাকেট ও নগদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

কিশোরগঞ্জ-২ (কাটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনের সংসদ সদস্য নূর মোহাম্মদ কটিয়াদীর প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য রাষ্ট্রপতিপুত্র রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক নিয়মিতই তার সংসদীয় এলাকায় ত্রাণ বিতরণ তৎপরতা অব্যাহত রেখেছেন।

Advertisement

আরও পড়ুন

Advertisementspot_img
Advertisement

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন

Advertisement