১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, মঙ্গলবার

জেনে নিন লালশাকের উপকারিতা

Advertisement

আমরা অনেকেই প্রতিদিন খাবার তালিকায় শাক রাখতে ভালোবাসি। তার মধ্যে অন্যতম হলো লালশাক। লালশাক দেখতে লালচে, আবার গোলাপি ধরনেরও হয়ে থাকে। লাল শাক হিমোগ্লোবিনে ভরপুর।

আমাদের শরীরে সবচেয়ে বেশি রক্ত তৈরি করে লাল শাক। আবার যেসব শিশুরা খাবার চিবাতে পারে তাদের জন্যও লালশাক ভীষণ উপকারী। কারণ শিশুদের প্রেচুর পরিমাণে আয়রন, আয়োডিন দরকার হয়।

লালশাক আয়রনের উৎকৃষ্ট উৎস। আবার ধীরে ধীরে শিশুর পেটের ও হজমশক্তির অবস্থা বুঝে পরিমাণ বাড়াতে পারেন। রক্তশূন্যতা, লো – ব্লাড প্রেশার অর্থাৎ নিম্ন রক্তচাপ, দুর্বলতা, ক্রমশ শক্তি কমে যাওয়া, ডায়াবেটিস রোগী, অস্টিও আর্থ্রাইটিসের সমস্যায় লালশাক পালন করে অপরিহার্য ভূমিকা।

গর্ভবতী অবস্থা থেকে শিশুর জন্ম ও মাতৃদুগ্ধ পান করা পর্যন্ত লাল শাকের ভূমিকা অনেক। আবার সেখানে লক্ষ্য রাখা দরকার, বেশির ভাগ গর্ভবতী মায়ের প্রচুর পরিমাণে গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে। তবে তাদের ক্ষেত্রে দুপুরে শাক খাওয়াই ভালো। কারণ খাবার হজমকারী জরুরি নালিবিশিষ্ট অঙ্গ অধিক রাতে কাজ করে না। তা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সচল থাকে বেশি।

রাতে শাক না খাওয়াই ভালো। শরীরে দেখা যায় আয়রন ও ক্যালসিয়ামের ঘাটতি। তখন লালশাক হতে পারে উপকারী বন্ধু। মানবদেহে রক্ত বাড়াবে আর ত্বক, চুল ও নখের পুষ্টি জোগাবে। তবে পুষ্টিমূল্য বিচারে শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবার জন্যই লালশাক উপকারী।

Advertisement

আরও পড়ুন

Advertisementspot_img
Advertisement

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন

Advertisement