১৯ এপ্রিল, ২০২৪, শুক্রবার

নতুন বছর পোশাক শিল্পের জন্য খুব চ্যালেঞ্জিং হবে: বিজিএমইএ সভাপতি

Advertisement

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে ডঙ্গী সোর্সিং লিমিটেড আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন বিজিএমইএ সভাপতি।

তিনি বলেন, ‘করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গ্যাস ও বিদ্যুতের সংকটসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও গেলবছর পোশাক রফতানি আয় ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। যা প্রত্যাশার চেয়েও বেশি। তবে নতুন বছর তৈরি পোশাক খাতের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা খুব চ্যালেঞ্জিং হবে।’

ফারুক হাসান বলেন, ২০২০ সালে পোশাক খাতের রফতানি আয় ছিল ২৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২১ সালে ৩৫.৮ বিলিয়ন ডলার। আর গতবছর, করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গ্যাস ও বিদ্যুতের সংকটসহ নানা প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে ৪৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি রফতানি আয় হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। গত কয়েকমাস ধরেই আমরা প্রতিমাসেই ৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি পোশাক রফতানি করছি।

তিনি বলেন, ইউরোপ আমেরিকাসহ সব জায়গায় ডেনিম পণ্য রফতানিতে আমরাই শীর্ষে। আমাদের রফতানি পণ্যের ৫০ শতাংশ ইইউ, ১০ শতাংশ যুক্তরাজ্য, ২০ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে। উদীয়মান বাজারেও ভালো করছে বাংলাদেশ। যেখানে আমাদের রফতানি আয় ৭ বিলিয়ন ডলার। এসব আমাদের নানা চেষ্টা ও কৌশলের ফল। বর্তমানে সবুজ কারখানার দিক থেকে এইমুহূর্তে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষে। বিশ্বের সেরা ১০টি সবুজ কারখানার মধ্যে ৮টিই বাংলাদেশে অবস্থিত। এতসব অগ্রগতির পরও ২০২৩ সাল আমাদের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং হবে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আমাদের আরো কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

বর্তমানে অ্যাপারেল রফতানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় এবং ডেনিম পণ্য রফতানিতে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

Advertisement

আরও পড়ুন

Advertisementspot_img
Advertisement

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন

Advertisement