কণ্ঠশিল্পী নেহা কক্করের জনপ্রিয়তা সারাবিশ্বেই। তার সুরেলা কণ্ঠের কদর করেন সবাই। ভারতের শীর্ষস্থানীয় শিল্পীদের মধ্যে নেহা একজন। ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ারের সংখ্যা প্রায় ৭০ মিলিয়ন।
কণ্ঠের মতো নেহার সৌন্দর্যেরও কদর করেন সবাই। তার গালের টোল ও হাসি সবাইকেই মুগ্ধ করে। ন্যাচারাল বিউটিখ্যাত এই শিল্পী কণ্ঠের পাশাপাশি নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিতেও ভোলেন না।
নেহা কক্কর তার দিন শুরু করেন একটি হালকা ক্লিনজার ব্যবহারের মাধ্যমে। যা তার ত্বককে গভীর থেকে পরিষ্কার করে। এরপর ত্বক ভালো করে পরিষ্কার করে ব্যবহার করেন টোনার। মুখ ধোয়ার পর তাৎক্ষণিক হাইড্রেশন পেতে টোনারের বিকল্প নেই!
এরপর নেহা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে ব্যবহার করেন ময়েশ্চারাইজার। একসময় স্কিনকেয়ারের ভুলে নেহার ত্বকে ব্রণের উৎপাত বেড়ে যায়। তিনি ত্বকে ভুল ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেছিলেন। এক্ষেত্রে এই শিল্পীর পরামর্শ হলো, আপনার যদি ব্রণপ্রবণ ত্বক থাকে তাহলে নন-কমেডোজেনিক ও লাইটওয়েট ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। যা ত্বককে আঁঠালো, তৈলাক্ত ও লোমকূপ আটকে দেবে না। আপনার ত্বকের ক্ষতি করতে পারে এমন সুগন্ধি, অ্যালকোহল ও অন্যান্য উপাদানযুক্ত স্কিনকেয়ার প্রসাধনী ব্যবহার করবেন না।
ত্বকের জন্য যেসব প্রসাধনী প্রযোজ্য সেগুলোই ব্যবহার করেন নেহা। এ বিষয়ে তিনি বেশ সতর্ক থাকেন। আর অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে একদম ভোলেন না তিনি। ঘরে থাকলেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন নেহা। নেহার সৌন্দর্য রহস্য হয়তো লুকিয়ে আছে টি ট্রি অয়েল বা চা গাছের তেল ও রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েলে। জনপ্রিয় শিল্পী নেহা তার ত্বক ও চুলে নিয়ম করে চা গাছের তেল ও রোজমেরি এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করেন।
নেহার ত্বকেও মাঝে মধ্যে ব্রণ হয়ে থাকে। এ বিষয়ে তার মত হলো, যখন পর্যাপ্ত পানি পান করা না হয় তখনই ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। এ কারণে নেহা দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানিসহ তরল খাবার ও পানীয় পান করেন।