ঘরের মাঠে উইন্ডিসের বিপক্ষে সিরিজ হার। পরের সিরিজে লঙ্কানদের বিপক্ষে এক টেস্টে ড্র করলেও আরেক টেস্টে ২০৯ রানে হারের লজ্জা নিয়েই দেশে ফিরতে হয়েছিলো বাংলাদেশের। এর পরেই আশার আলো দেখার অপেক্ষা ছিলো জিম্বাবুয়ে বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে কিন্তু হারারেতে শুরুটা একদমই ভালো হয়নি।
ইনজুরির কারণে তামিম ইকবাল নেই দলে। ওপেনিংয়ে তামিমের জায়গায় সাইফ হাসান শূন্য রানে ফিরে গেছেন ৫ বলে রানের খাতা খুলতে পারেননি তিনি। বাংলাদেশের ৪ রানে সাইফ পরিষ্কার বোল্ড হয়ে ফিরে যান মুজারাবেনির বলে।
ওয়ান ডাউনে নামেন শান্ত। প্রস্তুতি ম্যাচে ৫২ রানের ইনিংস খেলা এই ব্যাটাররের থেকেও ভালো কিছু পায়নি বাংলাদেশ। ব্যাত্তিগত ২ রানে মায়ার্সের হাতে ক্যাচ দিয়ে মাঠ ছাড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। এবারও শিকারি সেই মুজারাবেনি। দলের রান তখন মাত্র ৮।
এর পরে ব্যক্তিগত ২৩ ও দলের ৬৮ রানের সময় প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন সাদমান। বাংলাদেশ পরিণত হয় তিন উইকেটে ৬৮। দলের বিপদে শেষ পর্যন্ত হাল ধরেন দুই সিনিয়র মুমিনুল ও মুশফিকুর রহিম। শেষ খবর পর্যন্ত লাঞ্চ বিরতীর পরে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তারা।