এমন কায়দায় প্রেম করেছিলেন যে বলিউডের সিনেমার কোনো গল্পকেও হার মানিয়ে প্রেয়সী আয়েশাকে বানিয়েছিলেন নিজের জীবন সঙ্গিনী। সেই সঙ্গিনীর সাথে বেশিদিন টিকলো না তার সংসার। মা্ত্র ৮ বছরেই বিচ্ছেদ হলো তাদের।
নিজের ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করে আয়সা নিজেই। আইপিএল ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনায় বড় একটি ধাক্কা খেয়ে গেলো ধাওয়ান।
২০০৯ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয় হয় ধাওয়ান ও আয়েশার। আয়সার পরিচিত ও ধাওয়ানের পরিচিত হরভজন সিংয়ের মাধ্যমে করেন বন্ধুত্ব। অস্ট্রেলিয়ান ব্যবসায়ীর সাথে বিয়ে হওয়া আয়েশা প্রথম স্বামির সাথে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে ধাওয়ানের হাত ধরেছিলেন তিনি।
আয়েশার প্রথম ঘরের দুই সন্তানকে মেনে নিয়ে বাবার মতই তাদের দেখতেন ধাওয়ান। আয়সার তৃতীও ও ধাওয়ানের পুত্র সন্তান ঘর আলো করে এসেছিলো কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই আছো পরিণত হলো অন্ধকারে।
ইনস্টাগ্রামে আয়সা লেখেন, ‘আমার সত্যিই হাসি আসছে, কীভাবে আমি কিছু কঠিন শব্দ লিখব। এই প্রথম ডিভোর্সি হিসেবে অভিজ্ঞতা হলো। প্রথমবার যখন আমি বিবাহবিচ্ছেদের কথা শুনেছি তখন আমি সত্যিই খুব ভয় পেয়েছিলাম। আমার মনে হয়েছিল যে আমি ব্যর্থ হয়েছি এবং আমি সেই সময়ে খুব ভুল কিছু করছিলাম।
আয়েশা আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়েছিল যেন আমি সবাইকে হতাশ করেছি এবং এমনকি স্বার্থপরও বোধ করেছি। আমি অনুভব করলাম যে আমি আমার বাবা-মাকে হতাশ করছি, আমি অনুভব করেছি যে আমি আমার সন্তানকে নিচু করে দিচ্ছি এবং এমনকি কিছুটা হলেও আমি অনুভব করেছি যেন আমি ঈশ্বরকে ছোট করে দিচ্ছি। বিবাহবিচ্ছেদ এমন একটি নোংরা শব্দ।