কয়েকদিন আগেই ভারতকে হারিয়ে টেস্ট সেরার মুকুট নিজেদের করে নিয়েছে নিউজল্যান্ড। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ক্রিকেট ইতিহাসে নিজেদের নাম নতুন করে লিখেছে নিউজিল্যান্ড। এ আসরে বাংলাদেশের অবস্থা একেবারেই নাজুক। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসরে বাংলাদেশ নিজেদের মেলে ধরতে পারবে কি না সেটাও ঘটা করে কিছুই বলা যায় না। তবে চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের ম্যাচ সব চাইতে কম। নয় দল নিয়ে আয়োজিত দ্বিতীয় আসরে হোম ও অ্যাওয়ে মিলিয়ে বাংলাদেশ খেলবে মোট ১২ টি ম্যাচ। গেল আসরে ৭ টেস্টে ২০ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ ছিলো পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে।
এবারের আসরে সবচাইতে বেশি ম্যাচ খেলবে ইংল্যান্ড। হোম এন্ড অ্যাওয়ে মিলিয়ে তারা খেলবে মোট ২১টি টেস্ট। আর ১৩টি করে ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ আসরের রানার্সআপ ভারত ১৯টি টেস্ট। অস্ট্রেলিয়া ১৮টি ম্যাচ খেলবে। দক্ষিণ আফ্রিকা খেলবে ১৫টি ম্যাচ। ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলবে পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও ভারত।
ঘরের মাটিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে এ বছরের ডিসেম্বরে নতুন মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ। একই সময় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেও সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশ খেলবে তাদের মাঠে। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ বাংলাদেশ। মার্চ ও এপ্রিলে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগাররা। জুলাই-আগস্টে যাবে উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে।
আগামী রোববার থেকে ভারত ও ইংল্যান্ডের পাঁচ ম্যাচের পাতৌদি ট্রফি দিয়েই শুরু হবে আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় আসর।