সিডনিতে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। শহরটির ৫০ লাখ বাসিন্দাকে ঘরের ভেতরে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
সিডনি ছাড়াও দেশটির উত্তরাঞ্চল, কুইন্সল্যান্ড ও পশ্চিমাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে করোনার নতুন ধরণ। সে সব এলাকায় এখন পর্যন্ত অল্প সংখ্যক করোনা পজিটিভ শনাক্ত হলেও ব্যাপক হারে ছড়ানোর উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে। বেশ কয়েক মাসের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন অংশে একসঙ্গে এটাই প্রথম করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার ঘটনা।
আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের সঙ্গে বৈঠক করবেন কয়েকটি অঙ্গরাজ্যের নেতারা। অস্ট্রেলিয়ার এক উচ্চ পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা জানান, তাদের দেশ কোভিড মোকাবেলায় জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যের সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আরোপ করা হয়েছে নানা বিধি-নিষিধ।
অস্ট্রেলিয়ার অর্থমন্ত্রী জোস ফ্রাইডেনবার্গ বলেন, আমার মনে হচ্ছে আমরা একটি সঙ্কটময় সময়ে প্রবেশ করছি। আমাদের দেশে ভারতের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যাচ্ছে। আমরা খুবই সতর্ক অবস্থানে আছি।